Press Details

জাপান চট্টগ্রামে অটোমোবাইল, ইলেক্ট্রনিক্স, মেশিনারীজ প্ল্যান্ট স্থাপনে আগ্রহী
30-Jul-13

 

জাপান চট্টগ্রামে অটোমোবাইল, ইলেক্ট্রনিক্স, মেশিনারীজ প্ল্যান্ট স্থাপনে আগ্রহীঃ
চিটাগাং চেম্বারে মতবিনিময়কালে জেট্রো প্রধান
বাংলাদেশে নবনিযুক্ত জাপান এক্সটার্নাল ট্রেড অর্গানাইজেশন (জেট্রো) কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ কেই কাওয়ানো বলেছেন “জাপান চট্টগ্রামে অটোমোবাইল, ইলেক্ট্রনিক্স ও মেশিনারীজ প্ল্যান্ট স্থাপনে আগ্রহী”। ২৮ জুলাই ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারস্থ দি চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি কার্যালয়ে সভাপতি মাহবুবুল আলম’র সাথে মতবিনিময়কালে তিনি উপরোক্ত মন্তব্য করেন। এ সময় সহ-সভাপতি সৈয়দ জামাল আহমেদ, পরিচালকবৃন্দ মাহফুজুল হক শাহ, মোঃ অহীদ সিরাজ চৌধুরী (স্বপন), মোঃ দিদারুল আলম, মোঃ জহুরুল আলম ও মোহাম্মদ মোর্শেদসহ ঢাকাস্থ জেটরোর পরিচালক লিটন সি. সরকার উপস্থিত ছিলেন। 
জেট্রো’র কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টিটিভ কেই কাওয়ানো-চীনে ২২ হাজার, ভারতে ১ হাজার, থাইল্যান্ডে ৭ হাজার জাপানীজ প্রতিষ্ঠান থাকলেও বাংলাদেশে মাত্র ১৬০টি প্রতিষ্ঠান রয়েছে বলে জানান। তিনি বাংলাদেশের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর লক্ষ্যে রিজিওনাল কানেক্টিভিটি, অশুল্ক বাধা দূরীকরণ এবং ট্রেড ফ্যাসিলিটেশনে প্রয়োজনীয় দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক চুক্তি সম্পাদন ও বাস্তবায়নের পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরী বলে মন্তব্য করেন। কাওয়ানো অধিকতর জাপানীজ বিনিয়োগ আকর্ষণে অবকাঠামো তথা গ্যাস ও বিদ্যুৎ ব্যবস্থার উন্নয়ন, সংশ্লিষ্ট সরকারী প্রতিষ্ঠানের স্বচ্ছতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি এবং বিনিয়োগ নীতিমালা ও প্রক্রিয়া সহজীকরণের উপর গুরুত্বারোপ করেন। 
চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম জাপান এবং বাংলাদেশের মধ্যকার চমৎকার সম্পর্ক ও গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য অংশীদারীত্বের প্রসংগ উল্লেখ করে আর্থ সামাজিক উন্নয়ন এবং দারিদ্র বিমোচনে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে জাপান সরকারের সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি কৌশলগত অবস্থান, শ্রমিক প্রাচুর্যতা ও সহজলভ্যতার কারণে বাংলাদেশকে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ এবং আকর্ষণীয় বিনিয়োগ উপযোগী অভিহিত করে জাপানের সানসেট ইন্ডাষ্ট্রিজগুলো এদেশে স্থানান্তরে জাপানী উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করার জন্য জেট্রো প্রধানের ব্যক্তিগত উদ্যোগ কামনা করেন। চেম্বার সভাপতি এতদঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্য, প্রযুক্তি ও কারিগরি সহযোগিতা, মানব সম্পদ উন্নয়ন এবং বেসরকারী খাতের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে অত্র চেম্বার ও জেট্রোর যৌথ ভূমিকা গ্রহণের উপর গুরুত্বারোপ করেন এবং কোরিয়ান ইপিজেড’র আদলে জাপানী বিনিয়োগকারীদের জন্য ‘স্পেশাল ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ভিলেজ’ স্থাপনের প্রস্তাব করেন। 
চেম্বার সহ-সভাপতি সৈয়দ জামাল আহমেদ বর্তমানে বিদ্যুৎ পরিস্থিতির যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে বলে উল্লেখ করে অচিরেই গ্যাস সমস্যা সমাধান হবে বলে আশা প্রকাশ করেন। চেম্বার পরিচালক মাহফুজুল হক শাহ এগ্রোবেইজড ইন্ডাষ্ট্রি, পর্যটন ও সেবা খাতেও জাপানী বিনিয়োগের অনুরোধ জানান। চট্টগ্রামে ৩দিনের সফরকালে জেট্রো রিপ্রেজেন্টেটিভ বন্দর ও ইপিজেডস্থ জাপানী কোম্পানীসমূহ পরিদর্শন করবেন। 
নং জে/আইটিআর/৪৬/১৩৩৯                                         ২৯ জুলাই, ২০১৩ ইং
সকল স্থানীয় ও জাতীয় পত্রিকা, সংবাদ সংস্থাসমূহ, ইলেকট্রনিক মিডিয়াসমূহে সম্প্রচার/প্রকাশের সবিনয় অনুরোধপূর্বক প্রেরণ করা গেলঃ                                                                                                                                       
                                                                                    
     (ওসমান গণি চৌধুরী)
                                                        সচিব 

জাপান চট্টগ্রামে অটোমোবাইল, ইলেক্ট্রনিক্স, মেশিনারীজ প্ল্যান্ট স্থাপনে আগ্রহীঃ

চিটাগাং চেম্বারে মতবিনিময়কালে জেট্রো প্রধান

 

বাংলাদেশে নবনিযুক্ত জাপান এক্সটার্নাল ট্রেড অর্গানাইজেশন (জেট্রো) কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ কেই কাওয়ানো বলেছেন “জাপান চট্টগ্রামে অটোমোবাইল, ইলেক্ট্রনিক্স ও মেশিনারীজ প্ল্যান্ট স্থাপনে আগ্রহী”। ২৮ জুলাই ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারস্থ দি চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি কার্যালয়ে সভাপতি মাহবুবুল আলম’র সাথে মতবিনিময়কালে তিনি উপরোক্ত মন্তব্য করেন। এ সময় সহ-সভাপতি সৈয়দ জামাল আহমেদ, পরিচালকবৃন্দ মাহফুজুল হক শাহ, মোঃ অহীদ সিরাজ চৌধুরী (স্বপন), মোঃ দিদারুল আলম, মোঃ জহুরুল আলম ও মোহাম্মদ মোর্শেদসহ ঢাকাস্থ জেটরোর পরিচালক লিটন সি. সরকার উপস্থিত ছিলেন। 

 

জেট্রো’র কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টিটিভ কেই কাওয়ানো-চীনে ২২ হাজার, ভারতে ১ হাজার, থাইল্যান্ডে ৭ হাজার জাপানীজ প্রতিষ্ঠান থাকলেও বাংলাদেশে মাত্র ১৬০টি প্রতিষ্ঠান রয়েছে বলে জানান। তিনি বাংলাদেশের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর লক্ষ্যে রিজিওনাল কানেক্টিভিটি, অশুল্ক বাধা দূরীকরণ এবং ট্রেড ফ্যাসিলিটেশনে প্রয়োজনীয় দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক চুক্তি সম্পাদন ও বাস্তবায়নের পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরী বলে মন্তব্য করেন। কাওয়ানো অধিকতর জাপানীজ বিনিয়োগ আকর্ষণে অবকাঠামো তথা গ্যাস ও বিদ্যুৎ ব্যবস্থার উন্নয়ন, সংশ্লিষ্ট সরকারী প্রতিষ্ঠানের স্বচ্ছতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি এবং বিনিয়োগ নীতিমালা ও প্রক্রিয়া সহজীকরণের উপর গুরুত্বারোপ করেন। 

 

চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম জাপান এবং বাংলাদেশের মধ্যকার চমৎকার সম্পর্ক ও গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য অংশীদারীত্বের প্রসংগ উল্লেখ করে আর্থ সামাজিক উন্নয়ন এবং দারিদ্র বিমোচনে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে জাপান সরকারের সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি কৌশলগত অবস্থান, শ্রমিক প্রাচুর্যতা ও সহজলভ্যতার কারণে বাংলাদেশকে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ এবং আকর্ষণীয় বিনিয়োগ উপযোগী অভিহিত করে জাপানের সানসেট ইন্ডাষ্ট্রিজগুলো এদেশে স্থানান্তরে জাপানী উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করার জন্য জেট্রো প্রধানের ব্যক্তিগত উদ্যোগ কামনা করেন। চেম্বার সভাপতি এতদঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্য, প্রযুক্তি ও কারিগরি সহযোগিতা, মানব সম্পদ উন্নয়ন এবং বেসরকারী খাতের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে অত্র চেম্বার ও জেট্রোর যৌথ ভূমিকা গ্রহণের উপর গুরুত্বারোপ করেন এবং কোরিয়ান ইপিজেড’র আদলে জাপানী বিনিয়োগকারীদের জন্য ‘স্পেশাল ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ভিলেজ’ স্থাপনের প্রস্তাব করেন। 

 

চেম্বার সহ-সভাপতি সৈয়দ জামাল আহমেদ বর্তমানে বিদ্যুৎ পরিস্থিতির যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে বলে উল্লেখ করে অচিরেই গ্যাস সমস্যা সমাধান হবে বলে আশা প্রকাশ করেন। চেম্বার পরিচালক মাহফুজুল হক শাহ এগ্রোবেইজড ইন্ডাষ্ট্রি, পর্যটন ও সেবা খাতেও জাপানী বিনিয়োগের অনুরোধ জানান। চট্টগ্রামে ৩দিনের সফরকালে জেট্রো রিপ্রেজেন্টেটিভ বন্দর ও ইপিজেডস্থ জাপানী কোম্পানীসমূহ পরিদর্শন করবেন। 

 

নং জে/আইটিআর/৪৬/১৩৩৯                                         ২৯ জুলাই, ২০১৩ ইং

 

সকল স্থানীয় ও জাতীয় পত্রিকা, সংবাদ সংস্থাসমূহ, ইলেকট্রনিক মিডিয়াসমূহে সম্প্রচার/প্রকাশের সবিনয় অনুরোধপূর্বক প্রেরণ করা গেলঃ                                                                                                                                       

                                                                                    

     (ওসমান গণি চৌধুরী)

               সচিব